Md Ashiqur Rahman NasirMar 185 min readDon't Make These Mistakes During Ramadan | Abdur Razzak Bin Yousuf | Nasir Mediaরমজানে এই ভুলগুলো করবেন না | আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ | নাসির মিডিয়াসিয়ামের মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি ও শৃঙ্খলাবোধ যেমন হয়, তেমনি সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ লাভও হয়। তবে এ সময় অনেকে কিছু ভুলভ্রান্তি করে থাকেন। ফলে সিয়াম রাখতে গিয়ে তার বেশ সমস্যায় পড়েন।১. সিয়াম রাখলে বেশি বেশি খেতে হয়অনেকে মনে করেন, সারাদিন উপবাসের পর ইফতারে বেশি খাবার খেতে হয়। তা না হলে শরীর ভালো থাকবে না। প্রয়োজনের তুলনায় যত বেশি খাবার খাওয়া হবে, তত এর কুফল ভোগ করতে হবে। দেখা যায়, ইফতার ও সেহরিতে বেশি বেশি খাবার খেলে ক্ষুধা বেশি অনুভূত হয়। পরিমিত খাবার খেলে ক্ষুধা তত তীব্র হয় না। শুধু পেট খালি থাকার জন্য ক্ষুধা অনুভূত হয় না। পাকস্থলির চর্বিই এর জন্য দায়ী। পেটে চর্বির স্তর বেশি থাকলেই ক্ষুধা বেশি টের পাওয়া যায়। অপরদিকে চর্বি কম থাকলে ক্ষুধাও কম লাগে। অর্থাৎ ক্ষুধার সঙ্গে চর্বির একটি যোগসূত্র আছে। এ কারণে ইফতার ও সেহরিতে বেশি খেলে দিনের বেলায় ক্ষুধা বেশি লাগে। সুস্থ থাকতে হলে পরিমিত ও সুষম খাবার খেতে হবে।২. পানি কম পান করতে হয়কেউ কেউ মনে করেন, যেহেতু রমজানে খাবারের সময় কম থাকে তাহলে পানিও কম খাওয়া উচিত। অথচ সিয়ামের সময়ই ডিহাইড্রেশন বা পানিস্বল্পতা এবং প্রস্রাবের সংক্রমণ দেখা দেয়। এটা এড়ানোর জন্য অন্য দিনে দুই থেকে আড়াই লিটার পর্যন্ত পানি পানের প্রয়োজনীয়তার কথা মনে রেখে, ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কিছুক্ষণ পর পর পানি পান করতে হবে। পানিস্বল্পতা রক্ত তরল রাখতে বাধা দেয় এবং প্রস্রাবে সংক্রমণ ঘটায়। এ সময়ে পানি পান না করতে চাইলে লেবুর পানি, ডাবের পানি, রসালো ফল, শসা, টমেটো, বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে শরবত পান করা যেতে পারে। পাকা কলা দুধ দিয়ে মিল্ক শেক করেও খাওয়া যায়। পানি কম খেলে বিকালের দিকে মাথা ধরে ও শরীরে দুর্বলতা দেখা দেয়। ত্বক তার জলীয় অংশ হারায়।৩. সিয়ামে ওজন কমে যায়যাদের ওজন বেশি, তারা মনে করেন সিয়াম রাখলেই ওজন স্বাভাবিকে চলে আসবে। এজন্য তারা ইফতারে বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলেন এবং পরে আফসোস করেন, কেন তাদের ওজন একেবারেই কমছে না! ওজন কমানোর জন্য উপরে দেওয়া উপদেশ তাদের অবশ্যই মেনে চলতে হবে।৪. খুব কম খাবার খাওয়াঅনেকে বেশি পূণ্য লাভের আশায় চাহিদার তুলনায় এ সময় খুব কম খাবার খান। এতে ধীরে ধীরে ওজন কমে যেতে থাকে এবং শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। দশ থেকে পনেরো সিয়ামের পর থেকে তারা সিয়াম রাখার সমর্থ্য হারিয়ে ফেলেন।৫. বার্ধক্যে সিয়াম না রাখাএটা ঠিক নয়। যতক্ষণ শারীরিক সক্ষমতা আছে ততক্ষণই সিয়াম রাখতে হবে। দাঁত এবং হজম ক্রিয়া কমে যাওয়ার কারণে এসময় নরম খাবার খেতে হবে। যেমন-ইফতারে দুধ বা দই-চিড়া, দুধ-সাগু, দুধ-সুজি, নরম খিচুড়ি, ঘুঘনি, আলুর চপ, যে কোনো হালুয়া, ওটস, ভেজানো মুড়ি খেতে পারেন।৬. সিয়াম রাখলে ডায়াবেটিস বাড়ে নাঅনেকে মনে করেন, সিয়াম রাখলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ে না। এজন্য তারা ইফতারে শরবত, জিলাপি, পায়েস ইত্যাদি সব ধরনের মিস্টান্ন খেয়ে থাকেন। আসলে দিনের বেলা হয়তো আপনার রক্ত শর্করা কম থাকবে, কিন্তু যখনই আপনি মিষ্টি খাবার খাবেন, তখনই রক্তে শর্করা বেড়ে যাবে। ফলে আপনার ট্যাবলেট অথবা ইনসুলিনের ডোজ বাড়াতে হবে। অন্যদিনের পাঁচবারের খাবারই সিয়ামের সময় তিনবারে ভাগ করে খেতে হবে। বেশি নয়, আবার কমও নয়। ডায়াবেটিসের খাবারের বিধিনিষেধগুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে। এসময় মিষ্টি ফলের রসও না খাওয়া ভালো।৭. তেলে ভাজা খাবার বাদ দিতে হবেসিয়ামের সময় একটি কথা বলতে শোনা যায়, ভাজা-পোড়া একেবারেই বাদ। একজন পুষ্টিবিদ হিসাবে বলব, তেলে ভাজা একেবারে বাদ না দিয়ে দুটি উপাদান তেলে ভেজে খেলে কোনো ক্ষতি নেই। কারণ আমাদের দেহে তেলের প্রয়োজন আছে। এ তেল শরীরে শক্তি জোগাবে, হজমে সাহায্য করবে, ত্বকের মসৃণতা বজায় রাখবে। তবে কোন ধরনের তেল এবং কতখানি উচ্চতাপে ভাজা হবে সেটা লক্ষ্য রাখতে হবে। একই তেল বারে বারে ব্যবহার করা যাবে না। এতে দেহে বিষক্রিয়া সৃষ্টি হয়। আবার উচ্চতাপে ট্রান্স ফ্যাট তৈরি হয় বলে হৃদরোগীসহ অন্যদের ক্ষতির কারণ হয়।In English:Fasting leads to self-purification and discipline, as well as the grace of the Creator. However, many people make some mistakes at this time. As a result, he had a lot of problems while keeping fast.1. Fasting means eating moreMany people think that after fasting all day, you have to eat more food at Iftar. Otherwise, the body will not be healthy. The more food is eaten than required, the worse it will be. It can be seen that eating more food at Iftar and Sehri makes you feel more hungry. Eating a moderate amount of food does not cause hunger. Hunger is not felt just because the stomach is empty. Stomach fat is responsible for this. If the level of fat in the stomach is high, hunger is felt more. On the other hand, if there is less fat, the appetite is also reduced. That is, there is a link between fat and hunger. This is why eating more at Iftar and Sehri makes you feel hungry during the day. To stay healthy, you have to eat moderate and balanced food.2. Drink less waterSome people think that since there is less time to eat during Ramadan, water should also be consumed less. However, dehydration and urinary tract infections occur during fasting. To avoid this, keep in mind the need to drink two to two and a half liters of water every other day, drinking water at intervals from Iftar to Sehri. Dehydration prevents the blood from keeping fluid and causes urinary infections. If you don't want to drink water at this time, you can drink syrup with lemon water, canned water, juicy fruits, cucumber, tomato, various ingredients. Ripe bananas can also be eaten in a milk shake with milk. Drinking less water causes headaches and weakness in the body in the afternoon. The skin loses its watery component.3. Siamese weight lossThose who are overweight, they think that fasting will bring the weight back to normal. That's why they overeat at Iftar and later regret why they are not losing weight at all! They must follow the above advice to lose weight.4. Eating very little foodMany people eat very little food during this time compared to their needs in the hope of gaining more merit. It gradually leads to weight loss and the body becomes weak. After ten to fifteen fasts, they lose the ability to fast.5. Not fasting in old ageIt's not right. Fasting should be done as long as one is physically able. Soft food should be eaten at this time due to reduced teeth and digestive function. For example, you can eat milk or curd-cheera, milk-sago, milk-semolina, soft khichuri, ghughni, potato chop, any halwa, oats, soaked bread.6. Fasting does not increase diabetesMany people think that fasting does not increase the amount of blood sugar. That's why they eat all kinds of desserts like sorbet, jilapi, pies etc. at Iftar. In fact, your blood sugar may be low during the day, but whenever you eat something sweet, your blood sugar will spike. As a result, you need to increase your tablet or insulin dose. The five meals of the other day should be divided into three meals during fasting. Not more, not less. Diabetic food restrictions must be followed. It is better not to consume sweet fruit juice at this time.7. Food fried in oil should be avoidedA saying is heard during Siam, no fried food at all. As a nutritionist I would say, there is no harm in frying two ingredients in oil rather than cutting them out altogether. Because our body needs oil. This oil will provide energy to the body, help in digestion, maintain the smoothness of the skin. But what type of oil and how high it should be fried should be observed. The same oil cannot be used repeatedly. It causes poisoning in the body. Again, because trans fat is formed at high altitude, it causes damage to others including heart patients.
রমজানে এই ভুলগুলো করবেন না | আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ | নাসির মিডিয়াসিয়ামের মাধ্যমে আত্মশুদ্ধি ও শৃঙ্খলাবোধ যেমন হয়, তেমনি সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ লাভও হয়। তবে এ সময় অনেকে কিছু ভুলভ্রান্তি করে থাকেন। ফলে সিয়াম রাখতে গিয়ে তার বেশ সমস্যায় পড়েন।১. সিয়াম রাখলে বেশি বেশি খেতে হয়অনেকে মনে করেন, সারাদিন উপবাসের পর ইফতারে বেশি খাবার খেতে হয়। তা না হলে শরীর ভালো থাকবে না। প্রয়োজনের তুলনায় যত বেশি খাবার খাওয়া হবে, তত এর কুফল ভোগ করতে হবে। দেখা যায়, ইফতার ও সেহরিতে বেশি বেশি খাবার খেলে ক্ষুধা বেশি অনুভূত হয়। পরিমিত খাবার খেলে ক্ষুধা তত তীব্র হয় না। শুধু পেট খালি থাকার জন্য ক্ষুধা অনুভূত হয় না। পাকস্থলির চর্বিই এর জন্য দায়ী। পেটে চর্বির স্তর বেশি থাকলেই ক্ষুধা বেশি টের পাওয়া যায়। অপরদিকে চর্বি কম থাকলে ক্ষুধাও কম লাগে। অর্থাৎ ক্ষুধার সঙ্গে চর্বির একটি যোগসূত্র আছে। এ কারণে ইফতার ও সেহরিতে বেশি খেলে দিনের বেলায় ক্ষুধা বেশি লাগে। সুস্থ থাকতে হলে পরিমিত ও সুষম খাবার খেতে হবে।২. পানি কম পান করতে হয়কেউ কেউ মনে করেন, যেহেতু রমজানে খাবারের সময় কম থাকে তাহলে পানিও কম খাওয়া উচিত। অথচ সিয়ামের সময়ই ডিহাইড্রেশন বা পানিস্বল্পতা এবং প্রস্রাবের সংক্রমণ দেখা দেয়। এটা এড়ানোর জন্য অন্য দিনে দুই থেকে আড়াই লিটার পর্যন্ত পানি পানের প্রয়োজনীয়তার কথা মনে রেখে, ইফতার থেকে সেহরি পর্যন্ত কিছুক্ষণ পর পর পানি পান করতে হবে। পানিস্বল্পতা রক্ত তরল রাখতে বাধা দেয় এবং প্রস্রাবে সংক্রমণ ঘটায়। এ সময়ে পানি পান না করতে চাইলে লেবুর পানি, ডাবের পানি, রসালো ফল, শসা, টমেটো, বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে শরবত পান করা যেতে পারে। পাকা কলা দুধ দিয়ে মিল্ক শেক করেও খাওয়া যায়। পানি কম খেলে বিকালের দিকে মাথা ধরে ও শরীরে দুর্বলতা দেখা দেয়। ত্বক তার জলীয় অংশ হারায়।৩. সিয়ামে ওজন কমে যায়যাদের ওজন বেশি, তারা মনে করেন সিয়াম রাখলেই ওজন স্বাভাবিকে চলে আসবে। এজন্য তারা ইফতারে বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলেন এবং পরে আফসোস করেন, কেন তাদের ওজন একেবারেই কমছে না! ওজন কমানোর জন্য উপরে দেওয়া উপদেশ তাদের অবশ্যই মেনে চলতে হবে।৪. খুব কম খাবার খাওয়াঅনেকে বেশি পূণ্য লাভের আশায় চাহিদার তুলনায় এ সময় খুব কম খাবার খান। এতে ধীরে ধীরে ওজন কমে যেতে থাকে এবং শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। দশ থেকে পনেরো সিয়ামের পর থেকে তারা সিয়াম রাখার সমর্থ্য হারিয়ে ফেলেন।৫. বার্ধক্যে সিয়াম না রাখাএটা ঠিক নয়। যতক্ষণ শারীরিক সক্ষমতা আছে ততক্ষণই সিয়াম রাখতে হবে। দাঁত এবং হজম ক্রিয়া কমে যাওয়ার কারণে এসময় নরম খাবার খেতে হবে। যেমন-ইফতারে দুধ বা দই-চিড়া, দুধ-সাগু, দুধ-সুজি, নরম খিচুড়ি, ঘুঘনি, আলুর চপ, যে কোনো হালুয়া, ওটস, ভেজানো মুড়ি খেতে পারেন।৬. সিয়াম রাখলে ডায়াবেটিস বাড়ে নাঅনেকে মনে করেন, সিয়াম রাখলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ে না। এজন্য তারা ইফতারে শরবত, জিলাপি, পায়েস ইত্যাদি সব ধরনের মিস্টান্ন খেয়ে থাকেন। আসলে দিনের বেলা হয়তো আপনার রক্ত শর্করা কম থাকবে, কিন্তু যখনই আপনি মিষ্টি খাবার খাবেন, তখনই রক্তে শর্করা বেড়ে যাবে। ফলে আপনার ট্যাবলেট অথবা ইনসুলিনের ডোজ বাড়াতে হবে। অন্যদিনের পাঁচবারের খাবারই সিয়ামের সময় তিনবারে ভাগ করে খেতে হবে। বেশি নয়, আবার কমও নয়। ডায়াবেটিসের খাবারের বিধিনিষেধগুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে। এসময় মিষ্টি ফলের রসও না খাওয়া ভালো।৭. তেলে ভাজা খাবার বাদ দিতে হবেসিয়ামের সময় একটি কথা বলতে শোনা যায়, ভাজা-পোড়া একেবারেই বাদ। একজন পুষ্টিবিদ হিসাবে বলব, তেলে ভাজা একেবারে বাদ না দিয়ে দুটি উপাদান তেলে ভেজে খেলে কোনো ক্ষতি নেই। কারণ আমাদের দেহে তেলের প্রয়োজন আছে। এ তেল শরীরে শক্তি জোগাবে, হজমে সাহায্য করবে, ত্বকের মসৃণতা বজায় রাখবে। তবে কোন ধরনের তেল এবং কতখানি উচ্চতাপে ভাজা হবে সেটা লক্ষ্য রাখতে হবে। একই তেল বারে বারে ব্যবহার করা যাবে না। এতে দেহে বিষক্রিয়া সৃষ্টি হয়। আবার উচ্চতাপে ট্রান্স ফ্যাট তৈরি হয় বলে হৃদরোগীসহ অন্যদের ক্ষতির কারণ হয়।In English:Fasting leads to self-purification and discipline, as well as the grace of the Creator. However, many people make some mistakes at this time. As a result, he had a lot of problems while keeping fast.1. Fasting means eating moreMany people think that after fasting all day, you have to eat more food at Iftar. Otherwise, the body will not be healthy. The more food is eaten than required, the worse it will be. It can be seen that eating more food at Iftar and Sehri makes you feel more hungry. Eating a moderate amount of food does not cause hunger. Hunger is not felt just because the stomach is empty. Stomach fat is responsible for this. If the level of fat in the stomach is high, hunger is felt more. On the other hand, if there is less fat, the appetite is also reduced. That is, there is a link between fat and hunger. This is why eating more at Iftar and Sehri makes you feel hungry during the day. To stay healthy, you have to eat moderate and balanced food.2. Drink less waterSome people think that since there is less time to eat during Ramadan, water should also be consumed less. However, dehydration and urinary tract infections occur during fasting. To avoid this, keep in mind the need to drink two to two and a half liters of water every other day, drinking water at intervals from Iftar to Sehri. Dehydration prevents the blood from keeping fluid and causes urinary infections. If you don't want to drink water at this time, you can drink syrup with lemon water, canned water, juicy fruits, cucumber, tomato, various ingredients. Ripe bananas can also be eaten in a milk shake with milk. Drinking less water causes headaches and weakness in the body in the afternoon. The skin loses its watery component.3. Siamese weight lossThose who are overweight, they think that fasting will bring the weight back to normal. That's why they overeat at Iftar and later regret why they are not losing weight at all! They must follow the above advice to lose weight.4. Eating very little foodMany people eat very little food during this time compared to their needs in the hope of gaining more merit. It gradually leads to weight loss and the body becomes weak. After ten to fifteen fasts, they lose the ability to fast.5. Not fasting in old ageIt's not right. Fasting should be done as long as one is physically able. Soft food should be eaten at this time due to reduced teeth and digestive function. For example, you can eat milk or curd-cheera, milk-sago, milk-semolina, soft khichuri, ghughni, potato chop, any halwa, oats, soaked bread.6. Fasting does not increase diabetesMany people think that fasting does not increase the amount of blood sugar. That's why they eat all kinds of desserts like sorbet, jilapi, pies etc. at Iftar. In fact, your blood sugar may be low during the day, but whenever you eat something sweet, your blood sugar will spike. As a result, you need to increase your tablet or insulin dose. The five meals of the other day should be divided into three meals during fasting. Not more, not less. Diabetic food restrictions must be followed. It is better not to consume sweet fruit juice at this time.7. Food fried in oil should be avoidedA saying is heard during Siam, no fried food at all. As a nutritionist I would say, there is no harm in frying two ingredients in oil rather than cutting them out altogether. Because our body needs oil. This oil will provide energy to the body, help in digestion, maintain the smoothness of the skin. But what type of oil and how high it should be fried should be observed. The same oil cannot be used repeatedly. It causes poisoning in the body. Again, because trans fat is formed at high altitude, it causes damage to others including heart patients.
Comentarios