Md Ashiqur Rahman NasirMar 213 min readFood That Is Blessed In The Month Of Ramadan! Abdur Razzak Bin Yousuf | Nasir Mediaরমজান মাসে যে খাবারে বরকত হয়! আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ | নাসির মিডিয়াশেষ রাতের খাবারকে সাহরি বলে। সিয়াম রাখার নিয়তে সাহরি খাওয়া সুন্নত। এটি রমজান মাসের অন্যতম বৈশিষ্ট। সাহরি খাওয়ার জন্য ঘুম থেকে উঠার গুরুত্ব অনেক। এতে রয়েছে প্রভুত কল্যাণ। সাহরি সিয়াম রাখার জন্য সহায়ক। এই জন্য সাহরিকে বলা হয়েছে বরকতময় খাবার। শেষ রাতের এই খাবার দ্বারা দিনের বেলায় সিয়াম রাখার শক্তি সঞ্চিত হয়। দিনের বেলায় অন্যান্য আমলের ক্ষেত্রেও শরীর থাকে প্রফুল্ল। সব কাজ করা যায় স্বাভাবিকভাবে। সাহরি খাওয়ার এই বিধান না থাকলে দিনের অন্যান্য আমল এবং স্বাভাবিক কাজকর্ম করা বান্দার জন্য কষ্টদায়ক হয়ে যেত। তাই রহমতের এই মাসে মহান আল্লাহ অনেক করুণা করে আমাদের সাহরি খাওয়ার নিয়ামত দান করেছেন। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা সাহরি খাওয়ার মাধ্যমে দিনের বেলা সিয়াম রাখতে সাহায্য নাও।’ -(সুনানে ইবনে মাজাহ ১৬৯৩)সাহরি খাওয়ার জন্য ঘুম থেকে ওঠা এই কারণেও গুরুত্বপূর্ণ যে, এতে শেষ রাতে জাগ্রত হওয়ার অভ্যাস গড়ে ওঠে। শেষ রাতে সাহরির সময়টুকু ইবাদতের জন্য খুবই মূল্যবান মুহূর্ত হিসেবে গণ্য। এই সময়ে তাহাজ্জুদের নমাজ আদায়সহ অন্যান্য জিকির-আজকারের মাধ্যমে মহান আল্লাহকে ডাকলে তিনি সেই ডাকে সারা দেন।সাহরি খাওয়ার জন্য কষ্ট করে ঘুম থেকে ওঠা ইবাদতের প্রতি অনুরাগ ও আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ। ইবাদতের প্রতি অনুরাগ ও আন্তরিকতায় মিলে মহান আল্লাহর ভালোবাসা। আর আল্লাহতায়ালা ভালোবেসে সাহরিতে বান্দার জন্য রেখেছেন বিশেষ ফজিলত।হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সাহরি খাওয়ায় বরকত রয়েছে, তাই তোমরা তা কখনো ত্যাগ কোরো না। যদিও এক ঢোক পানি দিয়েই হোক। কেননা আল্লাহতায়ালা সাহরি আহারকারীদের ওপর রহম করেন এবং ফেরেশতারা তাদের জন্য মাগফেরাতের দোয়া করেন।’ -মুসনাদে আহমদ ১১০৮৭সাহরি সিয়ামকারীকে সবল রাখে। সিয়ামের কষ্টকে হালকা করে। এটা হলো শারীরিক বরকত। আর শরয়ি বরকত হলো রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ পালন এবং তার অনুসরণ। তাই অলসতায় সাহরি ত্যাগ করা কাম্য নয়। এতে সুন্নত আমল ব্যাহত হবে, শরিয়তের নির্দেশনা অমান্য করা হবে, নিজেকে বরকত থেকে বঞ্চিত রাখা হবে এবং আমাদের সিয়াম ইহুদি খ্রিস্টানদের সিয়ামের সাদৃশ্য হবে। এজন্য সাহরির সময় উঠে সামান্য কিছু হলেও খেতে হবে। আমাদের আরও ভিডিও দেখুন: https://www.youtube.com/nasirmedia In English:The last meal is called Sahri. It is Sunnah to eat sahri for fasting. This is one of the characteristics of the month of Ramadan. Waking up to eat Sahri is very important. It contains abundant welfare. Sahri is helpful for fasting. This is why sahri is called the most blessed food. This last meal of the night provides strength to fast during the day. During the day, the body is cheerful in other periods as well. Everything can be done normally. Without this rule of eating Sahri, other activities of the day and normal activities would have become difficult for the servant. Therefore, in this month of mercy, Almighty Allah has blessed us to eat Sahri with great mercy. It is narrated in the hadith, "The Prophet (peace be upon him) said, 'Help yourself to fast during the day by eating Sahri.'" - (Sunan Ibn Majah 1693)Waking up to eat sahri is also important because it builds the habit of waking up late at night. The time of Sahri in the last night is considered as a very precious moment for worship. At this time, if you call upon the Almighty Allah through Tahajjud prayer and other dhikr-azkar, He answers that call.Waking up with difficulty to eat sahri is an expression of devotion and sincerity towards worship. The love of God is combined with affection and sincerity towards worship. And Allah Almighty has kept a special virtue for his servant in Sahri.It is narrated in the hadith, Rasulullah (s.a.w.) said, "There is a blessing in eating Sahri, so you should never leave it." Even with a splash of water. Because Allah has mercy on those who eat breakfast and the angels pray for forgiveness for them.' -Musnad Ahmad 11087Sahri keeps the fasting person strong. Eases Siam's suffering. It is a physical blessing. And Shari'i Barakat is to obey and follow the instructions of Rasool (PBUH). So it is not desirable to leave Sahri out of laziness. This would disrupt the Sunnah, disobey the instructions of the Shari'ah, deprive oneself of blessings, and make our fast resemble the fast of Jewish Christians. That's why you have to get up at the time of Sahri and eat even a little something.
রমজান মাসে যে খাবারে বরকত হয়! আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ | নাসির মিডিয়াশেষ রাতের খাবারকে সাহরি বলে। সিয়াম রাখার নিয়তে সাহরি খাওয়া সুন্নত। এটি রমজান মাসের অন্যতম বৈশিষ্ট। সাহরি খাওয়ার জন্য ঘুম থেকে উঠার গুরুত্ব অনেক। এতে রয়েছে প্রভুত কল্যাণ। সাহরি সিয়াম রাখার জন্য সহায়ক। এই জন্য সাহরিকে বলা হয়েছে বরকতময় খাবার। শেষ রাতের এই খাবার দ্বারা দিনের বেলায় সিয়াম রাখার শক্তি সঞ্চিত হয়। দিনের বেলায় অন্যান্য আমলের ক্ষেত্রেও শরীর থাকে প্রফুল্ল। সব কাজ করা যায় স্বাভাবিকভাবে। সাহরি খাওয়ার এই বিধান না থাকলে দিনের অন্যান্য আমল এবং স্বাভাবিক কাজকর্ম করা বান্দার জন্য কষ্টদায়ক হয়ে যেত। তাই রহমতের এই মাসে মহান আল্লাহ অনেক করুণা করে আমাদের সাহরি খাওয়ার নিয়ামত দান করেছেন। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা সাহরি খাওয়ার মাধ্যমে দিনের বেলা সিয়াম রাখতে সাহায্য নাও।’ -(সুনানে ইবনে মাজাহ ১৬৯৩)সাহরি খাওয়ার জন্য ঘুম থেকে ওঠা এই কারণেও গুরুত্বপূর্ণ যে, এতে শেষ রাতে জাগ্রত হওয়ার অভ্যাস গড়ে ওঠে। শেষ রাতে সাহরির সময়টুকু ইবাদতের জন্য খুবই মূল্যবান মুহূর্ত হিসেবে গণ্য। এই সময়ে তাহাজ্জুদের নমাজ আদায়সহ অন্যান্য জিকির-আজকারের মাধ্যমে মহান আল্লাহকে ডাকলে তিনি সেই ডাকে সারা দেন।সাহরি খাওয়ার জন্য কষ্ট করে ঘুম থেকে ওঠা ইবাদতের প্রতি অনুরাগ ও আন্তরিকতার বহিঃপ্রকাশ। ইবাদতের প্রতি অনুরাগ ও আন্তরিকতায় মিলে মহান আল্লাহর ভালোবাসা। আর আল্লাহতায়ালা ভালোবেসে সাহরিতে বান্দার জন্য রেখেছেন বিশেষ ফজিলত।হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘সাহরি খাওয়ায় বরকত রয়েছে, তাই তোমরা তা কখনো ত্যাগ কোরো না। যদিও এক ঢোক পানি দিয়েই হোক। কেননা আল্লাহতায়ালা সাহরি আহারকারীদের ওপর রহম করেন এবং ফেরেশতারা তাদের জন্য মাগফেরাতের দোয়া করেন।’ -মুসনাদে আহমদ ১১০৮৭সাহরি সিয়ামকারীকে সবল রাখে। সিয়ামের কষ্টকে হালকা করে। এটা হলো শারীরিক বরকত। আর শরয়ি বরকত হলো রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ পালন এবং তার অনুসরণ। তাই অলসতায় সাহরি ত্যাগ করা কাম্য নয়। এতে সুন্নত আমল ব্যাহত হবে, শরিয়তের নির্দেশনা অমান্য করা হবে, নিজেকে বরকত থেকে বঞ্চিত রাখা হবে এবং আমাদের সিয়াম ইহুদি খ্রিস্টানদের সিয়ামের সাদৃশ্য হবে। এজন্য সাহরির সময় উঠে সামান্য কিছু হলেও খেতে হবে। আমাদের আরও ভিডিও দেখুন: https://www.youtube.com/nasirmedia In English:The last meal is called Sahri. It is Sunnah to eat sahri for fasting. This is one of the characteristics of the month of Ramadan. Waking up to eat Sahri is very important. It contains abundant welfare. Sahri is helpful for fasting. This is why sahri is called the most blessed food. This last meal of the night provides strength to fast during the day. During the day, the body is cheerful in other periods as well. Everything can be done normally. Without this rule of eating Sahri, other activities of the day and normal activities would have become difficult for the servant. Therefore, in this month of mercy, Almighty Allah has blessed us to eat Sahri with great mercy. It is narrated in the hadith, "The Prophet (peace be upon him) said, 'Help yourself to fast during the day by eating Sahri.'" - (Sunan Ibn Majah 1693)Waking up to eat sahri is also important because it builds the habit of waking up late at night. The time of Sahri in the last night is considered as a very precious moment for worship. At this time, if you call upon the Almighty Allah through Tahajjud prayer and other dhikr-azkar, He answers that call.Waking up with difficulty to eat sahri is an expression of devotion and sincerity towards worship. The love of God is combined with affection and sincerity towards worship. And Allah Almighty has kept a special virtue for his servant in Sahri.It is narrated in the hadith, Rasulullah (s.a.w.) said, "There is a blessing in eating Sahri, so you should never leave it." Even with a splash of water. Because Allah has mercy on those who eat breakfast and the angels pray for forgiveness for them.' -Musnad Ahmad 11087Sahri keeps the fasting person strong. Eases Siam's suffering. It is a physical blessing. And Shari'i Barakat is to obey and follow the instructions of Rasool (PBUH). So it is not desirable to leave Sahri out of laziness. This would disrupt the Sunnah, disobey the instructions of the Shari'ah, deprive oneself of blessings, and make our fast resemble the fast of Jewish Christians. That's why you have to get up at the time of Sahri and eat even a little something.
Comments